Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা

বাংলার ইতিহাসঃ মুক্তিযুদ্ধ

 

লিঙ্কঃ http://edpdbd.org/uap/general_knowledge/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7

 

শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দেন-রেসকোর্স ময়দানে

অপারেশন সার্চসাইট-১৯৭১ সালেরৈ ২৫ মার্চ রাতের ঘটনা

বাংলাদেশ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন- শেখ মুজিবুর রহমান, ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে

(পরে ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের আওয়ামী নেতা এম এ হান্নান চট্টগ্রাম বেতার থেকে শেখ মুজিবের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করেন। ২৭ মার্চ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন-জিয়াউর রহমান

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপিত হয়-২৬ মার্চ, ১৯৭১ চট্টগ্রামের কালুঘাটে

মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়-১০ এপ্রিল ১৯৭১, শপথ নেয়-১৭ এপ্রিল ১৯৭১

প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠিত হয়-১৭ এপ্রিল ১৯৭১

বাংলাদেশ প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়-১৭ এপ্রিল ১৯৭১

অস্থায়ী সরকারকে শপথ বাক্য পাঠ করান অধ্যাপক ইউসুফ আলী (১৭ এপ্রিল)

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন-অধ্যাপক ইউসুফ আলী (১৭ এপ্রিল)

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়-মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে

মুজিবনগরের অস্থায়ী সরকারের সদস্য-৬জন

রাস্ট্রপতি (সরকার প্রধান)-শেখ মুজিবুর রহমান

অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি/প্রেসিডেন্ট-সৈয়দ নজরুল ইসলাম (উপপরাস্ট্রপতি, অস্থায়ী রাস্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন)

প্রধানমন্ত্রী-তাজউদ্দীন আহমেদ

অর্থমন্ত্রী-ক্যাপ্টেন মনসুর আলী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-এ এইচ এম কামরুজ্জামান

আইন, সংসদীয় ও পরাষ্ট্রমন্ত্রী-খন্দকার মোশতাক আহমদ

(এদেরকেই জাতীয় চার নেতা বলে অভিহিত করা হয়)

মুজিবনগর অবস্থিত- মেহেরপুরে

মুজিবনগরের পুরাতন নাম- বৈদ্যনাথতলার ভবেরপাড়া

মজিবনগর নামকরণ করেন-তাজউদ্দীন আহমেদ

মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়-১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

অস্থায়ী সরকারের সচিবালয়-৮ থিয়েটার রোড, কলকাতা

প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গডে তোলে-ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট

মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক- জেনারেল এম এ জি ওসমানী

জেনারেল ওসমানীকে মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক পদে নিয়োগ দেয়া হয়-১৮ এপ্রিল ১৯৭১

বিমান বাহিনীর প্রধান-ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার

 

মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে-১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিলো।

নৌ-বাহিনীর অধীনে ছিল-১০ নং সেক্টর (সকল নদী ও বঙ্গোপসাগর)

১০ নং সেক্টরে কোনো সেক্টর কমান্ডার ছিল না

চট্টগ্রাম-১নং সেক্টর

ঢাক-২ নং সেক্টর

রাজশাহী-৭ নং সেক্টর

মুজিব নগর-৮ নং সেক্টর

সুন্দরবন-৯ নং সেক্টর

নিচে সংখ্যা ১১টি সেক্টরের অঞ্চল পরিচিতি দেয়া হলঃ

১নং সেক্টর

চট্টগ্রাম ও পাবর্ত্য চট্টগ্রাম

বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রব

২নং সেক্টর

ঢাকা, নোয়াখালী, ফরিদপুর ও কুমিল্লার অংশবিশেষ

 

৩নং সেক্টর

কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ ও হবিগঞ্জ

(বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন প্রথমে এই সেক্টরে যুদ্ধ করেন)

৪ নং সেক্টর

মৌলভীবাজার ও সিলেটের পূর্বাংশ

 

৫নং সেক্টর

সিলেট ও সুনামগঞ্জ

বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান

৬নং সেক্টর

রংপুর (বিভাগ)

 

৭নং সেক্টর

রাজশাহী (বিভাগ)

বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর

৮নং সেক্টর

কুষ্টিয়া, যশোর থেকে খুলনা, সাতক্ষীরা

বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল

বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ

৯নং সেক্টর

সুন্দরবন ও বরিশাল (বিভাগ)

 

১০নং সেক্টর

সকল নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল

বীরশ্রেষ্ঠ নুরুল আমিন

১১নং সেক্টর

ময়মনসিংহ