Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

উদ্ভাবনী প্রকল্পসমূহ

উদ্ভাবনী তালিকা প্রেরণের ছক:  

ময়মনসিংহ জেলা

ক্র. নং

উদ্ভাবনের নাম ও সংক্ষিপ্ত বিবরণ (সর্ব্বোচ্চ ২০০ শব্দ)

বাস্তবায়নকারী  দপ্তর/ সংস্থার নাম

বাস্তবায়ন শুরু/শুরুর সম্ভাব্য তারিখ

প্রত্যাশিত ফলাফল

উপকারভোগী

মন্তব্য

০১

ইনোভেশন নামঃ  শিক্ষকদের এপ্রোন

বিবরণ :  শিক্ষকতা পেশার নিদিষ্ট এপ্রোন  নেই।  এপ্রোন হচ্ছে এমন একটি বিষয়  যা পরিধান করার পর ব্যক্তি’র উক্ত পেশার জ্ঞান, দক্ষতা ও মূল্যবোধ প্রয়োগে ব্যক্তি সাধারণ সময়ের চেয়ে বেশি সচেষ্ট থাকে। ক্লাশে শিক্ষকদের অধিকতর মনোনিবেশ ও কার্যকর শিখন নিশ্চিত করতে  চাই তবে ক্লাশ রুমে শিক্ষকদের এপ্রোন পরিদান আবশ্যক। শুধু শিক্ষক নয় পরিদর্শন কর্মকর্তাগণ এবং জন প্রতিনিধিরাও ক্লাশ পরিদর্শনে  এপ্রোন পড়বেন। এতে ক্লাশের গুরুত্ব ও মর্যাদা বাড়বে।

পদ্ধতিঃ   প্রত্যেকটি বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংখ্যা ও অতিরিক্ত কয়েকটি এপ্রোন থাকবে। এর কালার হবে আকাশী। কেননা “ আমায় শিক্ষা দিলো উদার হতে ভাইরে”। তাই কালারটি আকাশী হবে।

জনাব মোহাম্মদ ইমদাদুল হক,

সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার।

 

 

 

 

০২

প্রাথমিক শিক্ষায় একটি ইনোভেশন আইডিয়া ঝরে পড়া রোধে স্বেচ্ছাসেবী টীম।

 

উদ্দেশ্য সমুহঃ বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী ঝরে পড়া স্থায়ীভাবে রোধ করা। করোনাকালীন যেসকল দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার ঝুঁকিতে আছে তাদেরকে মনিটরিং এর মাধ্যমে বিদ্যালয়ের সংস্পর্শে রাখা।

উদ্ভাবনটির বাস্তবায়ন কৌশলঃ একটি ৭ সদস্য বিশিষ্ট টীম গঠন করা হবে। টীমের সদ্য করা হবে ক্যাচম্যান্ট এরিয়ায় কলেজ /ভার্সিটি  পড়ুয়া  ৭ জন ছাত্র যাদের স্বেচ্ছাসেবা দানের মানসিকতা আছে। শ্রেণি শিক্ষকগণ নিজ নিজ  শ্রেণির ঝরে পড়ার ঝুঁকিতে আছে এমন ছাত্র ছাত্রীদের তালিকা তৈরি করে ফোন  নম্বার সহ প্রধান শিক্ষক এর কাছে জমা দিবেন। প্রধান শিক্ষক সকল শ্রেণির তালিকা সমন্বয় করে টীমকে দিবেন।

টীমের দায়িত্বঃ ঝরে পড়ার ঝুঁকিপূর্ণ  শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করে তাদের  পড়াশোনাসহ সবরকম সহযোগিতা প্রদান। *টীমের সদস্যরা বর্তমান পরিস্থিতিতে তাদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এই শিক্ষার্থীদের শিক্ষকদের সাথে যোগাযোগ ও পড়াশোনার ব্যাপার সহযোগিতা করবে। স্কুল চলাকালীন মাঝে মাঝে বিশেষ ক্লাস নিয়েও শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করবে পারবে।

উদ্ভাবনটির উপকারিতাঃ করোনাকালীন যেসকল শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার ঝুঁকিতে আছে তাদের ঝরে পড়া রোধ হবে। * জরে পড়া স্থায়ী ভাবেও রোধ হবে। * প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে সহায়ক হবে।

মোহসিনা ফিরদাউস

প্রধান শিক্ষক

নূতন বাজার পৌর সঃপ্রাঃবিঃ, গৌরিপুর, ময়মনসিংহ।

 

 

 

 

০৩

ইনোভেশন এর নামঃ দেখি এবং দেখাতে চাই

পদ্ধতিঃ শিক্ষার্থীদের জন্য বিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট একটি  কক্ষে/ কর্ণারে দুইটা রেজিস্ট্রার খাতা থাকবে।

১) দেখি ( রেজিষ্টারের নাম)  এখানে শিক্ষার্থীরা কী কী বিষয় দেখতে চায় তা লিখে রাখবে।

২)  দেখাতে চাই (রেজিষ্টারের নাম)  কী কী বিষয় নিজের বানানো দেখাতে চায় তা লিকে রাখবে।

কাজটি কীভাবে সম্পন্ন হবেঃ প্রতি বৃহস্পতিবার সে সম্পর্কে আলোচনা  হবে। দেখতে চায় বিষয়টির সমাধান শিক্ষক নিজেরা অথবা সোস্যাল মিডিয়া। 

নাসরীন বিনতে ইসলাম

প্রধান শিক্ষক

চান্দের সাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গৌরিপুর, ময়মনসিংহ

 

 

 

 

০৪

ইনোভেশন এর নামঃ খেলতে খেলতে নামতা শেখা

শিক্ষার্থীরা মাঠে বৃত্তাকারে দাঁড়াবে। তারপর জোড়ায় জোড়ায় ঘুরে মুখোমুখি দাঁড়াবে। শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেজোড় হলে শিক্ষক নিজে তার জোড়া হবেন। এবার দুই এক্কে দুই বলতে বলতে ভিতরের দিকে হাত তালি দিয়ে নামতা বলতে বলতে জায়গায় দাঁড়িয়ে শরীর টা বন্ধুদের কে ঘুরিয়ে তার দুই হাতের তালুর সাথে নিজের দুই হাতের তালুর (হাই ফাইভ ) দিবে। এবার দুই দিগুনে বলতে বলতে বৃত্তের ভিতরের দিকে তালি দিয়ে চার বলতে বলতে জায়গায় দাড়িয়েই অপর পাশের শিক্ষার্থীর সাথে হাই ফাইভ দিতে হবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে পদ্ধতিটি চলতে থাকবে।

 

পদ্ধতিটি খুবই কার্যকর। আমাদের বিদ্যালয়ে প্রয়োগ করে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া গেছে। এমনকি বিকেলে শিক্ষার্থীর খেলতে গিয়েও পদ্ধতিটি চর্চা করছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

 

 

মোঃ মফিজুর রহমান

প্রধান শিক্ষক

পাচাঁশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

গৌরিপুর, ময়মনসিংহ

 

 

 

 

০৫

ইনোভেশন এর নামঃ Little teachers at everyhome

 

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ প্রতিটি বিদ্যালয়ের ক্যাচমেন্ট এলাকার যে বাড়ি গুলোতে ৩/৪ বা ততোধিক শিক্ষার্থী আছে। সেগুলোতে একটি বাড়িতে একটি সার্কেল আর যে বাড়িতে একজন শিক্ষার্থী সেখানে ২/৩ টি বাড়ি একত্রিত করে একটি সার্কেল গঠন করে দেওয়া এবং ঐ সার্কেলে যে শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ক্লাসে পড়ে এবং পারগ শিক্ষার্থীকে  Little teacher হিসাবে গণ করা।

 

বাস্তবায়ন কৌশলঃ Little teachers at everyhome  কে বাস্তবায়ন করতে ঐ বাড়ির একজন সচেতন অভিভাবককে  superviser  নিযুক্ত করে দিবেন।  Superviser  চলমান কার্যক্রম নিরীক্ষা এবং চলমান বিভিন্ন অনলাইন কার্যক্রম দেখার পর শিক্ষার্থীদের দলনেতা সহ অন্য শিক্ষার্থীদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করব।

 

প্রত্যাশিত ফলাফলঃ এই আইডিয়াটি সর্বজনীন, কম সময়ে, কম খরচে এবং  অভ্যাগমের বা টিসিভি মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা সম্ভব। স্বাভাবিক ও দূর্যোগ জনিত কারণে স্কুল বন্ধ থাকার সময়ে প্রয়োগ করে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাকদের মধ্যে আন্তঃ যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। শিশুরা নিজের জ্ঞানকে শানিত করতে পারবে এবং নেতৃত্বের গুনাবলী অর্জিত হবে।

 

প্রকল্প এলাকা ও মেয়াদঃ ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ ও ৬ মাস।

যে কারণে  উদ্ভাবনীঃ এ ধারণা পূর্বে বাস্তবায়ন হয়নি বলে এটিকে উদ্ভাবনী বলে মনে করছি।

প্রয়োজন বাজেটঃ ৫০,০০০/-

সাবিকুন্নাহার

সহকারী শিক্ষক

পূর্ব জাটিয়া সপ্রাবি, ঈশ্বরগঞ্জ,ময়মনসিংহ

 

 

 

 

 

 

০৬

ইনোভেশন এর নামঃ  দেশের সেলিব্রেটিদের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে অংশগ্রহণ করানো। 

 সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ সেলিব্রেটিদের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ  মাধ্যমে বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রচারে অংশগ্রহণ করানোর মাধ্যমে শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতননা বৃদ্ধির পাশপাশি আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধিসহ শিক্ষার প্রসার ঘটানো সম্ভব হবে। শিক্ষার্থী, অভিভাবক  ও শিক্ষকদের আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে। নতুন উদ্যেমের সৃষ্টি হবে। সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে, শিক্ষার্থী ও অভিভাবক শিক্ষার প্রতি অনুরাগ সৃষ্টি হবে।

বাস্তবায়ন কৌশলঃ স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশ অদ্যাবধি সেলিব্রেটিদের প্রাথমিক শিক্ষার প্রচারনামূলক কাজে অংশগ্রহণ দেখেনি তাই আমাদের মনে হয়েছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুকরণপ্রিয় বিধায় সেলিব্রেটিদের অংশগ্রহণ করতে পারলে প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নে সম্ভব হবে।

প্রত্যাশিত ফলাফলঃ  জনপ্রিয় ক্রিকেটার, চিত্রশিল্পী, চলচ্চিত্রের নায়ক/নায়িকা , জনপ্রিয় ফুটবলার/ নারী ফুটবলার ও গবেষকদের শিক্ষামূলক প্রচারের মাধ্যমে স্লোগান-‘য’ ঘরে শিখব সকল বাধা জয় করব’। থাকব নাক ঘরে বাসে স্কুলে যাব মিলেমিশে। থাকব নাক একা বসে শিখব সবাই মিলেমিশে।

প্রকল্প এলাকা ও মেয়াদঃ ময়মনসিংহ ও ৬ মাস

যে কারণে উদ্ভাবনীঃ এ ধারণা পূর্বে বাস্তবায়ন হয়নি বলে এটিকে উদ্ভাবনী বলে মনে করছি।

মোঃ আমিনুল ইসলাম

প্রধান শিক্ষক, নাউরী সপ্রাবি, ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

০৭

ইনোভেশন এর নামঃ  অফিস ও শ্রেণিকক্ষে ডিজিটাল ওয়ানিং

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষ সহ প্রত্যেকটি শ্রেণিকক্ষে ডিজিটাল  ঘড়ি স্থাপন অ্যালার্ম সেটিং এর মাধ্যমে ক্লাস শুরু এবং শেষ হওয়ার সংকেত প্রদান। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী সঠিক সময়ে শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করতে পারবে: ডিজিটাল ঘড়িতে যে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় তা সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে যোগান দেওয়া হব।

বাস্তবায়ন কৌশলঃ  প্রথমত ভালো মানের ডিজিটাল ঘড়ি ক্রয় করে যথাযথ ভাবে অ্যালার্ম সেটিং করা। দ্বিতীয়ত, সৌর বিদ্যুৎ স্থাপন করে ডিজিটাল ঘড়ির জন্য নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা। সঠিক সময়ে ক্লাশ শুরু এবং শেষ; শিক্ষার্থীদের সময়, তারিখ ও তাপমাত্রা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানার্জন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজ তাগিদে সময়ানুবর্তিতার মনোভাব গড়ে তোলা এবং বিদ্যালয় আধুনিকায়ন করা। (ঘড়িতে তারিখ, দিনের তাপমাত্রা, সময় প্রদর্শিত থাকে।)

প্রকল্প এলাকা ও  মেয়াদঃ   ময়মনসিংহ ও ১২ মাস

 যে কারণে উদ্ভাবনীঃ পূর্বে কোনো বিদ্যালয়ে অনুরূপ কোন কার্যক্রম দেখি নাই এবং শুনি নাই।

প্রয়োজনীয় বাজেটঃ বিদ্যালয়ের কক্ষ সংখ্যা অনুযায়ী।

মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম

 প্রধান শিক্ষক ও হাতীলেইট সপ্রাবি বিদ্যালয়, ফুলবাড়িয়া , ময়মনসিংহ।

 

 

 

 

০৮

ইনোভেশন এর নামঃ  জেন্ডার বৈষম্য নিরসন।

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ  বিদ্যালয়ের  প্রাক প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে জেন্ডার বৈষম্য পরিহার করুণ।

প্রাক প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদেরকে ছেলে ও মেয়ে আলাদা করে না বসিয়ে একই বেঞ্চে পাশপাশি বসতে দিতে হবে।

শিক্ষার্থীদের নিজের ইচ্ছামত বসার পরিবর্তে শিক্ষকের সহযোগিতায় শিক্ষার্থীরা শ্রেণিতে ছেলে মেয়ে পাশাপাশি বসবে।

প্রত্যাশিত ফলাফলঃ এতে শিক্ষার্থীদের মাঝে জেন্ডার বৈষম্যের ধারণার পরিবর্তন হবে।

প্রকল্প এলাকা ও মেয়াদঃ ফুলবাড়ীয়া, ময়মনসিংহ ও ১২ মাস।

যে কারণে উদ্ভাবনীঃ বৈষম্য সৃষ্টির ১ম ক্ষেত্র হল পরিবার ২য় ক্ষেত্র সমাজ আর চূড়ান্ত ক্ষেত্র হল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।  শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে জেন্ডার বৈষম্যের ধারণা পরিবর্তন করতে পারলে সমাজের সর্বত্র জেন্ডার বৈষম্য দূরীভূত হবে। এ কারণে এটি একটি ইনোভেটিভ আইডিয়া।

প্রয়োজনীয় বাজেটঃ ৫০০০/- টাকা। 

মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক

সহকারী শিক্ষক ও পলাশতলী বাজার সপ্রাবি, ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ।

 

 

 

 

 

০৯

ইনোভেশন এর নামঃ  গ্রন্থ নির্ভর না থেকে দেখে দেখে কোন শেখা।

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ শ্রেণিকক্ষের দরজার ভিতর এর দিক চাঁদার কেন্দ্র ধরবো। রং ব্যবহার করে একটি চাঁদা আঁকবো ০-১৮ ডিগ্রি। এমনভাবে আঁকবো এবং দরজাটি এমনভঅবে সেট থাকবে যেন দরজাটি খুললে অঙ্কিত চাঁদার উপর তা ০-১৮০ ডিগ্রির বিভিন্ন কোণ চিন্তিত করা যায়।

বাস্তবায়ন কৌশলঃ শিক্ষার্থীরা দরজা খোলা ও বন্ধের সময় দরজার পাল্লা অঙ্কিত চাঁদার বিভিন্ন স্থানে রাখবে। শিক্ষক তখন বলে দিবেন দরজার পাল্লাটি কত ডিগ্রিতে আছে। এভাবে শিক্ষার্থীরা বই ছাড়াই বিষয়টি শিখতে পারবে।

প্রত্যাশিত ফলাফলঃ   প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষ প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সময় অঙ্কিত চাঁদাটি দেখবে এবং তা থেকে কোণ পরিমাপ করা শিখবে।

প্রকল্প এলাকা ও মেয়াদঃ ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ ও ১২ মাস

যে কারণে উদ্ভাবনীঃ  অনেক বিদ্যালয়ে বিষয়টি নেই। শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন  শ্রেণিকক্ষে আসা যাওয়ার পথে learning by seeing  এর মাধ্যমে মুখস্ত করা ছাড়াই সহজেই বিষয়টি শিখে ফেলবে।

 প্রয়োজনীয় বাজেটঃ ৮০০০-১০,০০০/-

 

 

 

 

 

১০

ইনোভেশন এর নামঃ  ‘শিক্ষক যখন শিক্ষার্থীর ঘরে, সকল শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে।

বিদ্যালয় এলাকাকে পাড়া/মহল্লা ভিত্তিক ভাগ করে সপ্তাহে ২/৩ দিন শিক্ষকগণ উঠোন ভিত্তিক পাঠদান করবেন। শ্রেণিভিত্তিক সকল পাঠ্যবিষয়কে সমন্বিত করে পাঠদান দেয়া হবে। মোবাইল ব্যবহারকারী, স্থানীয় যুবসমাজ , এসএমসি,পিটিএ কমিটি এবং অভিভাবকগণ প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিবেন।

বাস্তবায়ন কৌশলঃ  পিটিএ এবং অভিভাবক, এলাকার যুবসমাজ ও সকল শিক্ষক আলোচনা সভা করবেন, পরিকল্পনা তৈরী করবেন। সমন্বিত  সাপ্তাহিক/মাসিক পাঠপরিকল্পনা তৈরী, অগ্রগতি সংরক্ষন ফাইল তৈরী করবেন। প্রয়োজন নির্বাচিতদের মাঝে দায়িত্ব বন্টন করবেন।

শিক্ষামুখী করবে, নিরাপদ পরিবেশে শিশুরা প্রাণবন্ত থাকবে, প্রান্তিক গোষ্ঠীর  শিশুরা শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত হবে। পড়াশোনার  ঘাটতি পূরণ, পিছিয়ে পড়া শিশুদের নিরাময় ব্যবস্থা গ্রহন, মানসিক স্বাস্থ্য ও মনোসামাজিক চাহিদা পূরণ হবে। দুর্বল শিক্ষার্থীদের পড়াভীতি দূর হবে এবং বিদ্যালয়মুখী হবে। বাল্যবিবাহ রোধ, শিশু শ্রম রোধ, ঝরেপড়া ১০০% বন্ধ হবে।

প্রকল্প এলাকা ও মেয়াদঃ  ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ ও ৬ মাস।

যে কারণে উদ্ভাবনীঃ  প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নের লক্ষ্যে আগে কখনো এই  প্রচেষ্টা শিক্ষার্থীদের উপর প্রয়োগ হয়নি। তাই আইডিয়াটি উদ্ভাবন বলে মনে করছি।

 

মুর্শেদা খাতুন

প্রধান শিক্ষক ও ২৬ নং দশমাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

 

 

 

১১

ইনোভেশন এর নামঃ  প্রতিযোগিতার আয়োজন করা।

ক্লাসে শিক্ষক একটি অধ্যায় শেষে বা কিছু অংশ পড়ানোর শেষে প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে।  এতে কোন শাস্তি থাকবে না। হাততালি, পুরস্কার প্রদান বা প্রশংসার মাধ্যমে অনুপ্রাণিত  করতে হবে।

বাস্তবায়ন কৌশলঃ  প্রতিটি শ্রেণির শিক্ষক যিনি যে বিষয় পড়ান তিনি তার শ্রেণির ছাত্রদের ধরন অনুযায়ী দুর্বল ছাত্রদের কেন্দ্র করে প্রতিযোগিতার আয়োজন করবেন। এটা কোন আনুষ্ঠানিক প্রতিযোগিতার হবে না। এটা অর্ধেক পাঠ শেষে নিতে পারেন বা পুরো পাঠ শেষেও নিতে পারেন। দুর্বল ছাত্রদের আত্মবিশ্বাসী করাই এর মূল উদ্দেশ্য।

প্রত্যাশিত ফলাফলঃ  ক্লাসে  তুলনামূলক দুর্বল ছাত্ররা সবল হবে। তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে, পড়াশোনায় আনন্দ পাবে ফলে পড়তে আগ্রহী হবে, বিদ্যালয়মুখী হবে।

প্রকল্প এলাকা ও মেয়াদঃ  ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ ও ১২ মাস ।

যে কারণে উদ্ভাবনীঃ  আমি আমার বিদ্যালয় এটি বাস্তবায়ন করেছি এবং এর মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পেয়েছি।  

নাজমা আক্তার

প্রধান শিক্ষক

বগা কৃষ্ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ।

 

 

 

 

১২

ইনোভেশন এর নামঃ  আঙ্গিনায়  পাঠশালা

 ক্যাচমেন্ট এলাকার দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষক তার ক্যাচমেন্টের শিশুদের শ্রেণি অনুযায়ী গ্রুপে জাগ করে করবেন। মায়েদের নিয়ে  একটা ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন করবেন। সেই কমিটির কাজ হবে  সার্বক্ষনিক শিক্ষার্থীদের তদারকি করা। ক্যাচমেন্ট এলাকার একজন শিক্ষিত বেকাল যুবক/যুবতিকে নিয়োগ করা হবে। নিয়োজিত ব্যক্তি পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। শিক্ষক জুম মিটিং  ও মোবাইলের মাধ্যমে ঐ ব্যক্তির সাতে যোগাযোগ রক্ষা করবেন। প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ করবেন। কতটুকু পড়াতে হবে কি পড়াবে সব দায়িত্ব শিক্ষক পালন করবেন। তিনি প্রশ্ন তৈরি ও উত্তরপত্র সরবরাহ করবেন।

বাস্তবায়ন কৌশলঃ  প্রধান শিক্ষকের সার্বক্ষনিক তত্ত্বাবধানে দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষক তার কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এস এম সি, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ নিজ নিজ অবস্থার থেকে সহযোগিতার করবেন। এস এস সি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ নিজ নিজ অবস্থান থেকে সহযোগিতা করবেন।

প্রত্যাশিত ফলাফলঃ  বাড়িতে নিরাপদ পরিবেশে শিশুরা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবে। দিনের বেশির বাগ সময় পরিবারের সাথে কাটাতে পারবে। ঝরেপরার  সম্ভাবনা কমে যাবে। বাল্য বিবাহ রোধ হবে। পরিবারের শান্তি বজায় থাকবে। বেকাল সমস্যার সমাধান হবে।

প্রকল্প এলাকা ও মেয়াদঃ  ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ ও ১২ মাস ।

যে কারণে উদ্ভাবনীঃ মাস  করোনা দীর্ঘস্থায়ী হলে, প্রায় ৩০৯ শিক্ষার্থী ঝরেপরার সম্ভাবনা রয়েছে। এমতাবস্থায় যদি শিশুদের নিরাপদ পরিবেশে রেখে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করা যায় তাহলে নিম্নোক্ত বিষয় সমূহে সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। যেমন ১) ঝরেপরা রোধ ২) বাল্যবিবাহ ৩) কিশোর অপরাধ দমন ৪)পারিবারিক ও সামাজিক শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা। ৫ ) শিক্ষার্থীদের মনে প্রাণের স্পন্দন আনা ও পড়ালোখার পরিবেশ তৈরি হওয়া। এসব কারণে আমার কাছে এই প্রকল্পটি উদ্ভাবন মূলক। 

 

 

 

 

 

১৩

ইনোভেশন এর নামঃ  সুবর্ণ গ্রাম (Golden Village)

 

সমস্যার সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ  সঠিক তথ্য না থাকায় সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কার্যক্রম মাঠ পর্যায়ে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়ে উঠে না। যেমন-বিভিন্ন ভাত প্রদান, রাস্তাঘাট উন্নয়ন, বিদ্যুৎতায়ন, শিক্ষা প্রসারের বিভিন্ন কার্যক্রম, কর্মসংস্থান  ইত্যাদি।  

 

সমাধানঃ  

  • একটি গ্রামের সকল নাগরিকের ডেটারেজ তৈরির জন্য তথ্য সংগ্রহ করা।
  • সকল শ্রেণির নাগরিকদের প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে নিজ এসেসমেন্ট করা।
  • নিড এসেসমেন্ট-এর ভিত্তিতে সকল দপ্তরের সেবাসমূহ গ্রামে পৌছানো
  • মূল্যায়ণ ব্যবস্থা চালু করা।

 

 শতভাগ নেটওয়ার্ক ইন্টারনেট, ইন্টারনেট তথা তথ্য প্রযুক্তি সুবিধা, সকল খাস জমি, হালট, নদী বিল চিহ্নিত করা, মাছ উৎপাদন এ উন্নত প্রযুক্তি ও সরকারি সুবিধা শতভাগ প্রদান, শতভাগ গৃহায়ণ, শতভাগ কর্মসংস্থান, কৃষি প্রনোদনা শতভাগ ও প্রতি বাড়িতে সবজি বাগান, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, কমিউনিটি ক্লিনিক উন্নয়ন ও শতভাগ চিকিৎসা ও ঔষুধ সেবা, তথ্য আপা প্রকল্পের আওতায় শতভাগ তথ্য সেবা নিশ্চিত করা, সর্বোচ্চ সংখ্যক কর্মক্ষম নারীদের উপার্জনক্ষম করা, শতভাগ সুপেয় পানি ও স্যানিটেশন, ভিজিএফ, ভিজিডি, খাদ্য বান্ধব কর্মসূচিসহ সর্বোপরি সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্ঠনী গড়ে তোলা।

 

কী ফলাফল তৈরি হবে? 

ত প্রান্তিক জনগণের চাহিদা অথবা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের সীমিত অর্থ বরাদ্দ দিয়েই শতভাগ সেবা প্রদান সম্ভব হবে ফলে

 

  • শতভাগ বিদ্যুৎতায়ন ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে;
  • শতভাগ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে;
  • শতভাগ প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত এবং শতভাগ স্বাক্ষরতা নিশ্চিত হবে;
  • শতভাগ পাকা রাস্তাঘাট উন্নয়ন নিশ্চিত হবে;
  • শতভাগ বিধবা , প্রতিবন্ধী, বয়স্ক, মাতৃত্বকালীন ভাত সহ অন্যান্য ভাতা প্রদান নিশ্চিত হবে;
  • শতভাগ বাল্যবিবাহ মুক্ত করা সম্ভব হবে;
  • আইন শৃঙ্খলা ব্যবস্থা স্থিতিশীল হবে।

 

পাইলটের  স্থানঃ পশ্চিম কামারিয়া, তারাকান্দা, ময়মনসিংহ।

বাস্তবায়নের সময়ঃ ০৬ (ছয়) মাস।

 

 

টীমলিডার

 সদস্য

সদস্য

নাম

জান্নাতুল ফেরদৌস

সকল দপ্তর প্রধানগণ

 

পদবী

উপজেলা নির্বাহী অফিসার

 

 

ঠিকানা

তারাকান্দা, ময়মনসিংহ

 

 

মোবাইল

০১৭৩৩৩৭৩৩৫০

 

 

ইমেইল

unotarakanda @mopa.gov.bd

 

 

 

  • আর্থিকঃ এলাকা ভিত্তিক বিভিন্ন দপ্তরের প্রতি অর্থ বছর ভিত্তিক প্রাপ্ত বরাদ্দ সমূহ।
  • জনবলঃ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ, স্থানীয় সুশীল সমাজ, সেচ্ছাসেবী সংগঠণ, স্কাউট, ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার, সচিব
  • কারিগরিঃ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা/কর্মচারী ও ইউডিসি

জান্নাতুল ফেরদৌস

উপজেলা নির্বাহী অফিসার

তারাকান্দা, ময়মনসিংহ

 

 

 

 

 

১৪

শ্বাশড়ী-ছেলে-বউ এর সমন্বয়ে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ/ 

সামাজিক দৃষ্টিঙ্গীর  পরিবর্তন। 

 বিদ্যমান সেবাদান পদ্ধতি

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সাথে বিভিন্ন উপকারভোগী, ভিজিডি, মাতৃত্বভাতা, ল্যাকটেটিং  মাদার, স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতির সদস্যদের নিয়ে গতানুগতিক উঠান বৈঠক করা হয়। সেখানে শ্বাশড়ী ও ছেলের একত্রে উপস্থিতি খুবই কম থাকে। অনেক ক্ষেত্রে নেই বললেই চলে।

 

সমস্যা

১) অশিক্ষা, দারিদ্রতা, অসচেতনতা, ধর্মীয় গোড়ামী।

২) আয়ের উৎস না থাকায় স্বামীর উপর সম্পূর্ন নির্ভশীলতা ।

৩) জেন্ডার বৈষম্যসহ পারিবারিক সহিংসতা

৪) পরিবার ভেঙ্গে যাওয়া সন্তানদের উপর বিরুপ প্রভাব।

৫) সামাজিক বিশৃংখলা বৃদ্ধি।

 

নতুন সেবাদান পদ্দতি

১) পুরুষ সদস্য (ছেলের) সুবিধামত সময়ে উঠান বৈঠকের আয়োজন করা ।

২) শ্বাশুড়ী- ছেলের উপস্থিতি

৩) মোটিভেশন ও কাউন্সিলিং করা।

 

সমাধান

১) শ্বাশুড়ী-ছেলের সুবিধামত সময়ে উঠান বৈঠক এর আয়োজন করা।

২) পুরুষ সদস্য (ছেলের) উপস্থিতি নিশ্চিত করা।

৩) নারীর মৌলিক অধিকারের উপর গুরুত্ব আরোপ করা।

৪) নারী পুরুষ একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে সহযোগিতা প্রদান। ৫)নারীর ক্ষমতায়ন ও সিদ্ধান্ত গ্রহনে সহযোগিতা করা।

 

গুনগত পরিবর্তন

১) নারী নির্যাতন ও বাল্য বিবাহরোধ।

২) পারিবারিক সহিংসতা ও মামলার সংখ্যা হ্রাস।

৩) নারীর ক্ষমতায়ন ও পরিবারের সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে।

৪) নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে অংশীদায়িত্ব বৃদ্ধি ও পুরুষকে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন।

 

ফেরদৌসী বেগম

উপ-পরিচালিক

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

ময়মনসিংহ

 

 

 

 

১৫

Build a Rapidly informative device Got Everywhere (BRIDGE)

সমস্যার সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ জরুরী প্রয়োজনে সদর উপজেলাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সমস্যায় পরতে হয়।

সমাধানঃ সকল প্রকার সেবা একটি মাত্র  Apps/ Device  এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট ও দ্রুততম সময়ে পৌছানো।

 

কী ফলাফল তৈরি হবে?  সবার নিকট দ্রুত তথ্য পৌছে যাবে ফলে সময় ও অর্থের সাশ্রয় হবে।

পাইলটের স্থানঃ  ময়মনসিংহ সদর উপজেলা

বাস্তবায়নের সময়ঃ ৬ মাস।

টিম সদস্যঃ

 

টীমলিডার

 সদস্য

সদস্য

নাম

মোস্তাফিজুর রহমান ভূঞা

নারায়ন চন্দ্র দাস

মোঃ আশরাফুল আলম

পদবী

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার

উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার

 সহকারী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার

ঠিকানা

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা, সদর, ময়মনসিংহ।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, সদয়, ময়মনসিংহ

 উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, সদর, ময়মনসিংহ

মোবাইল

০১৭১৬২০৭৮৫৩

০১৭১৬-২০৯৭০৫

০১৭১২-৯৫২৪৩২

ইমেইল

 mustafigur

77@gmail.com

nedas @gmail.com

useosadarmymensingh@gmail.com

 

প্রয়োজনীয় রিসোর্সেরঃ

  • আর্থিকঃ ৬,০০,০০০/- (ছয় লক্ষ টাকা মাত্র)
  • জনবলঃ ১২ (বার) জন
  • কারিগরিঃ আউট সোসিং এরং অত্র দপ্তর

 

রিসোর্সের যোগানঃ নিজ অফিস।

কর্মপরিকল্পনাঃ Build a Rapidly Informative Device Got Everywhere

(BRIDGE)

কাজ

কে করবে?

সময়কাল(মাস/তারিখ)

চ্যালেঞ্জ/ঝুকিঁ

১ম

২য়

৩য়

৪র্থ

৫ম

৬ষ্ঠ

৭ম

উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানা

টিম লিডার

১৭/০৯/২০২০

১৯/১০/২০২০

১৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

*টেকনোলজিক্যাল

 

 

 

 

 

 

 

 

 

*ডাটা সংগ্রহ

 

 

 

 

 

 

 

 

*অর্থের যোগান

টিম গঠন

টিম লিডার

১৬/০৯/২০২০

১৯/১০/২০২০

১৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

সমন্বয় সভা/প্রাথমিক

পর্যালোচনা

টিম লিডারও টিম সদস্য

১৮/০৯/২০২০

১৯/১০/২০২০

১৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

SRS তৈরি

টিম লিডার ও টিম সদস্য

২০/০৯/২০২০

১৯/১০/২০২০

১৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

Tor তৈরি

টিম লিডারও টিম সদস্য

২০/০৯/২০২০

১৯/১০/২০২০

১৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

সিস্টেম  এনালাইসিসি এণ্ড আরকিটেক্ট

টিম লিডার ও টিম সদস্য

২০/০৯/২০২০

১৯/১০/২০২০

১৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

ডিজাইন

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সিস্টেম  ডেভেলপ

ভেন্ডার/সিস্টেম ডেভেলপার

২১/০৯/২০২০

১৯/১০/২০২০

২৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

 

ডাটা এন্ট্রি

ডাটা এন্ট্রি অপারেটর/ইউডিসি উদ্যোক্তা

৩০/০৯/২০২০

১৯/১০/২০২০

২৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

 

টেস্টিং

টিম লিডার ও টিম সদস্য

১০/১০/২০২০

১৯/১০/২০২০

২৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

 

বাস্তবায়ন

টিম লিডার ও টিম সদস্য

১১/১০/২০২০

১৯/১০/২০২০

২৫/১১/২০২০

১৭/১২/২০২০

১৪/০১/২০২১

১৫/০২/২০২১

১৭/০৩/২০২১

 

 

মোস্তাফিজুর রহমান ভূঞা

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, সদর, ময়মনসিংহ

 

 

 

 

১৬

 

ইনোভেশন এর নামঃ    আইলে/রাস্তার পাশে বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন

সাধারণত গ্রামের বাড়িগুলোর পাশ দিয়ে একটি রাস্তা থাকে যা শূন্য চাষ ও মাচা স্থাপনের মাধ্যমে বিষমুক্ত লতানো /কুমড়া জাতীয় সবজি উৎপাদনে ব্যবহার করা যাবে। তদ্রুপ ক্ষেত্রের আইলেও বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করা যেতে পারে যা জমির সর্বোত্তম ব্যবহারসহ নিরাপদ সবজি উৎপাদনে প্রচুর সম্ভাবনার সৃষ্টি করবে।

মোঃ ফায়জুল ইসলাম ভূঞা, উপজেলা কৃষি অফিসার, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ

১৫/০৯/২০১৯

 

 

 

১৭

ইনোভেশন এর নামঃ    সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ ও সি.এন.জি চালকদের সচেতনতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ।

সুবর্ণা সরকার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার

১৬/০৭/২০১৮

 

 

 

১৮

ইনোভেশন এর নামঃ সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন নিশ্চিতকরণ।

মুহাম্মদ ছামিউল হক, নির্বাহী প্রকৌশলী, জনস্বাস্থ্য  প্রকৌশল অধিদপ্তর।

 

 

 

 

১৯

ইনোভেশন এর নামঃ উপজেলা কৃষি অফিসের ধান সংগ্রহের ডাটাবেজ, ভিজিএফ চাল বিতরণ ডাটাবেজ,জমি আছে ঘর নাই নিজ জমিতে ঘর নির্মাণ ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিভিন্ন ভাতার ডাটাবেজ। 

জনাব মোহাম্মদ আব্দুল্লাল আল জাকির

সাবেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ

১১/১২/২০১৯

 

 

 

২০

ইনোভেশন এর নামঃ  ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন আওতাধীন বলাশপুর আবাসন/আশ্রয়ন প্রকল্পে প্রতি মাসে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের যৌথ ভাবে কার্যক্রম পরিচালনা প্রসঙ্গে।

 

উদ্ভাবন পরবর্তী সমস্যাঃ সরকারের বিভিন্ন বিভাগ আলাদা আলাদা ভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করায় অর্থ ও সময় নষ্ট হচ্ছে।

সমস্যার সমাধানঃ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিভিন্ন বিভাগ ও এনজিও দেব নিয়ে ঐক্যভাবে প্রতিমাসে বা প্রতি দুইমাসে একবার একইসাথে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। বর্তমান ধারায় সময় ও অর্থের অপচয় রোধ হবে।

সমাধানের বৈশিষ্ট্যঃ  বর্তমান প্রক্রিয়ায়  গৃহিত কার্যক্রম সরকারের আবাসন/ আশ্রয়ন প্রকল্পে ওয়ান স্পেট সার্ভিসের মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছে।

কার্যকারিতাঃ একই দিনে সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগ কার্যক্রম পরিচালনা করায় আবাসন/আশ্রয়ন প্রকল্পে সকলেই তাদের চাহিদা পূরণে সক্ষম হচ্ছে। স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা, সমাজসেবা, যুব উন্নয়ন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের যৌথ কার্যক্রম পরিচালনায় সেবার  মান বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে এবং ভবিষ্যতে উদ্দিষ্ট এলাকার জনগণ একই সাথে সেবা গ্রহণে উপকৃত হবেন।

তাৎপর্যঃ  গৃহীত কার্যক্রমের মাধ্যমে নিম্নে বর্ণিত অগ্রগতি সাধিত হয়েছেঃ

১। গর্ভবর্তী  মা ও শিশুর কাঙ্খিত সেবা প্রদান করা সম্ভব হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর সকল কর্মীগণ একই সাথে কাজ করার উদ্দিস্ট জনগন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা গ্রহণ নিশ্চিত করতে পেরেছে।

২। আর্থ সামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারছে।

টেকসইক্ষমতাঃ পাইলটিং কার্যক্রমের মাধ্যমে সেবা প্রদান চালু রয়েছে।

অন্যত্র বাস্তবায়নযোগ্যতাঃ বর্তমানে পাইলটিং এলাকার সকল বিভাগের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা গেলে প্রাপ্ত ফলাফল  বিশ্লেষণ পূর্বক সরকারের অন্যাণ্য আবাসন/আশ্রায়ণ প্রকল্পে এটি সমন্বিত ভাবে বাস্তবায়ণ করা যাবে। যা সারাদেশে সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমে মাইলফলক হিসাবে বিবেচিত হবে।

 

কাজী মাহফুজুর করিম

উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা

সদর, ময়মনসিংহ।

 

 

 

 

 

 

 

জামালপুর জেলা:

 

ক্র: নং

উপজেলার নাম

উদ্ভাবনের নাম ও সংক্ষিপ্ত বিবরণ (সর্বোচ্চ ২০০ শব্দ)

বাস্তবায়নকারী দপ্তর/সংস্থার নাম

বাস্তবায়ন শুরু/শুরুর সম্ভাব্য তারিখ

প্রত্যাশিত ফলাফল

উপকারভোগী

মন্তব্য

০১

বকশীগঞ্জ

১. উপজেলা পরিষদ ভবনের প্রবেশ পথে সিড়িকোঠায় দুগ্ধদানকারী মা ও দুগ্ধ পোষ্য শিশুদের জন্য “ব্রেস্ট ফিডিং কর্ণার” নির্মাণ

মুন মুন জাহান লিজা

উপজেলা নির্বাহী অফিসার

বকশীগঞ্জ জামালপুর

18-10-2020

শিশুর মৌলিক চাহিদা নিরুপন, মায়ের দুধের বিকল্প নেই এই শ্লোগানকে প্রতিষ্ঠাকরণ,শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতকরণ,মাতৃদুগ্ধ পানের সুযোগ সৃষ্টি

বকশীগঞ্জ উপজেলার সর্বসাধারণ

 

২. বকশীগঞ্জ উপজেলাধীন 43 জন বীর মুক্তিযোদ্ধার হাতের ছাপে বাংলাদেশের মানচিত্র অঙ্কন

25-11-2020

নতুন প্রজন্মের কাজে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পৌছে দিতে এবং শেকড়ের অনুসন্ধানে নতুন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধকরণ, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণের স্মৃতি   সংরক্ষণ

 

৩. উপজেলা পরিষদ চত্বরের নিরাপত্তা জোরদার করার লক্ষ্যে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন

৪. উপজেলা পরিষদ ভবনের ছাদে বিভিন্ন প্রজাতির ঔষধী, ভেষজ, ফল, ফুল ও সবজী রোপনের মাধ্যমে   “ছায়াসবুজ” নামে ছাদ বাগান স্থাপন

11-01-2021

উপজেলা পরিষদ চত্বরে আগত সেবা প্রার্থীর জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, উপজেলা পরিষদ চত্বরে অবস্থিত অফিসসমূহের নিরাপত্তা জোরদারকরণ

12-11-2020

ছাদ সংরক্ষণ, ছাদ এর সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণ, পুষ্টি চাহিদা পূরণ, বৃক্ষরোপনে উৎসাহীকরণ

৫. উপজেলা পরিষদে কর্মরত ও আগত সেবা প্রার্থী মহিলাদের জন্যে উপজেলা পরিষদ ভবনের ছাদে মাহিলাদের জন্য নামাজ ঘর “নূর-ই-জান্নাহ” নির্মাণ

 

19-10-2020

উপজেলায় কর্মরত ও আগত সেবা প্রার্থীদের এবাদতের লক্ষ্যে নামাজ ঘর নির্মাণ

৬. উপজেলা পরিষদে কর্মরত ও আগত সেবা প্রার্থী মহিলাদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপজেলা পরিষদ ভবনের ছাদে “মাহিলাদের জন্য ওয়াশব্লক” নির্মাণ

19-10-2020

উপজেলায় কর্মরত ও আগত সেবা প্রার্থীদের স্বাস্থ্যসেবা/ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতকরণ

 

 

০২

মেলান্দহ

নাম: Melamdah Batha MIS

বিবরণ: মেলান্দহ উপজেলার সকল উপকারভোগীর তথ্য একটি ডাটা বেইজের অধীনে নিয়ে আসা হয়েছে। এর ফলে একই ব্যক্তি একাধিক সুবিধা ভোগ করতে পারবে না। কোন ব্যক্তি ইতোপূর্বে কোন সুবিধা ভোগ করছে কি না তা সহজে জানা যাবে। কোন উপকারভোগীর ভাতা পৌছানো নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট উপকারভোগীর মোবাইলে OTP পাঠানোর কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, উপজেলা চেয়ারম্যানের কার্যালয় ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কার্যালয় এবং নাংলা ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার।

২৯-০৪-২০২১ খ্রি.

সন্তোষজনক

৩০,০০০/-

 

০৩

ইসলামপুর

১. উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে ‍“বঙ্গবন্ধুর কর্ণার” স্থাপন

 

উপজেলা প্রশাসন ইসলামুপর

১০-০৬-২০২০ খ্রি.

সন্তোষজনক

ইসলামপুর উপজেলার জনপ্রতিনিধি/সুধীজন এবং সকল সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

 

২. উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে ‍“ওয়াশ ব্লক” নির্মাণ

উপ-প্রকৌশলী, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, ইসলামপুর।

০১-০১-২০২১ খ্রি.

সন্তোষজনক

সকল আগত সেবা প্রার্থীগণ।

৩. উপজেলা পরিষদ চত্বরে ‍“বঙ্গবন্ধু বৈশাখী চত্ত্বর” নামে পার্ক স্থাপন

উপজেলা প্রশাসন ইসলামুপর

০১-০৭-২০২১ খ্রি.

সন্তোষজনক

সকল আগত সেবা প্রার্থীগণ।

 

৪. উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে ‍“ লন-টেনিস গ্রাউন্ড” নির্মাণ

উপজেলা প্রশাসন ইসলামুপর

০১-০৭-২০২১ খ্রি.

সন্তোষজনক

সকল আগত সেবা প্রার্থীগণ।

 

 

 

৫. উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে “বাস্কেট বল গ্রাউন্ড” নির্মাণ

উপজেলা প্রশাসন ইসলামপুর।

০১-০৭-২০২১ খ্রি.

সন্তোষজনক

সকল দপ্তর প্রধান/কর্মকর্তাগণ

 

৬. উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে “শহীদ মিনার নির্মাণ

উপজেলা প্রশাসন ইসলামপুর।

০১-০৭-২০২১ খ্রি.

সন্তোষজনক

ইসলামপুর উপজেলার জনপ্রতিনিধি/সুধীজন এবং সকল সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ

৭. উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে “ ক্রিকেট গ্রাউন্ড” নির্মাণ

উপজেলা প্রশাসন ইসলামপুর।

০১-০৭-২০২১ খ্রি.

সন্তোষজনক

ইসলামপুর উপজেলার জনপ্রতিনিধি/সুধীজন এবং সকল সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ

০৪

জামালপুর সদর

--

--

--

--

--

--

০৫

দেওয়ানগঞ্জ

--

--

--

--

--

--

০৬

মাদারগঞ্জ

ই-পোনা কার্যক্রম। এক ধরণের মোবাইল অ্যাপস যার মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মাছচাষী তাদের চাহিদামত লাভজনক প্রজাতির মাছচাষের পোনা অন্য কোন মাধ্যম ছাড়া দেশের যেকোন প্রান্ত হতে সরকারি অথবা নিবন্ধিত হ্যাচারি হতে সরাসরি সংগ্রহ করতে পারবেন।

উপজেলা মৎস্য দপ্তর মাদারগঞ্জ,জামালপুর।

নভেম্বর, ২০২১

১০০%

সকল মৎস্যচাষী।

 

০৭

সরিষাবাড়ী

--

--

--

--

--

--

নেত্রকোণা জেলা :

 

ক্রম.

নং-

উদ্ভাবনের নাম ও সংক্ষিপ্ত বিবরণ

(সবোর্চ্চ ২০০শব্দ)

বাস্তবায়নকারী দপ্তর/ সংস্থার নাম

বাস্তবায়ন শুরু/শুরুর সম্ভাব্য তারিখ

প্রত্যাশিত

ফলাফল

উপকারভোগী

মন্তব্য

০১.

অনলাইন গণশুনানি ও গণশুনানি ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যার:-

আধুনিক জনপ্রশাসনকে আরও গতিশীল ও জনমুখী করতে জনগণের সমস্যা নিয়ে জেলা প্রশাসক সরাসরি সেবাপ্রার্থীর সাক্ষাৎ করে থাকেন।  এখন প্রতি বুধবার সরাসরি এবং উক্ত সফটওয়্যারের মাধ্যমে অনলাইনে জেলা প্রশাসক জনগণের অভাব, অভিযোগ, আবেদন, নিবেদন শুনছেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে নিষ্পত্তিযোগ্য বিষয়সমূহ তৎক্ষণাৎ নিষ্পত্তি করে জনগণকে সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন।  

 

http://publichearing.mowrpms.com

জেলা প্রশাসক, নেত্রকোণা।

০1.০5.২০২১

ফলাফল

১. স্বল্প সময়ে সাহায্য প্রার্থীদের সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে।

২. জেলার অসহায়, গরীব ও দুস্থদের পূর্নাঙ্গ তালিকা তৈরি করা সম্ভব হবে।

৩. সেবা প্রদানে দ্বৈততা প্রদান পরিহার করা সম্ভব হবে।

৪. প্রতি মাসের কি কি সাহায্য প্রদান করা হচ্ছে তা সনাক্ত করা সম্ভব হবে।

৫. সেবা প্রার্থীর ডাটাবেস তৈরি হবে এবং কোন সেবা বেশী চাওয়া হচ্ছে তা সনাক্ত সম্ভব হবে।

৬. অফিস প্রধানের নিকট আবেদিত সাহায্য ও সহযোগিতার পরিমান পরিমাপ করা যাবে।

৭. সেবাকে শ্রেণিবিন্যাস করা সহজতর হবে।

 

-

পাইলটিং কার্যক্রম চলমান।

০২.

বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব উইমেন্স কর্ণার অ্যাপস:-

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অসামান্য অবদান ও তাঁর স্মৃতিকে চিরস্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন নেত্রকোনা কর্তৃক এ জেলার দুস্থ, অসহায় ও সমাজের সুবিধা বঞ্চিত নারীদের স্বাবলম্বী এবং স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্দেশ্যে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব উইমেন্স কর্ণার স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তাই যে কোনো নারী এই কর্ণারের মাধ্যমে সাহায্যের আবেদন করলে তা তাৎক্ষনিকভাবে সমাধান করা হয়। অবহেলিত নারীদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বয়ে সেবা প্রদান করা হয়। 

http://bongomata.automateinfosys.com/login

 

জেলা প্রশাসক, নেত্রকোণা।

০7.০৩.২০২১

ফলাফলঃ

১. নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধি হবে।

২. দুস্থ, অসহায় ও স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত মায়েদের স্বাস্থ্যসেবা সুনিশ্চিত করা যাবে।

৩. প্রয়োজন ও চাহিদা অনুযায়ী বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব হবে।

৪. নিরাপদ মাতৃসেবা সুনিশ্চিত করা যাবে।

৫. সামাজিক নিরাপত্তা বিশেষ করে যৌন হয়রানি বন্ধ হবে।

৬. বাল্যবিবাহ নিরোধ হবে।

৭. নারীর শিক্ষা অর্জনের পথ সুগম হবে।

৮. লিঙ্গ বৈষম্য দূর হবে।

৯. নারী নির্যাতন প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।

১০. লিগ্যাল এইড নিশ্চিত যাবে।

১১. অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের জন্য নারীদের সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে।

১২. নারী উদ্যোক্তা সৃজন হবে।

১৩. ক্ষেত্র বিশেষে ফান্ড গঠনের মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা যাবে।

১৪. সম্ভাব্য অন্যান্য ক্ষেত্রে সার্বিক সহায়তা প্রদান করা যাবে।

 

২৮

-

03.

সিভিল স্যুট মনিটরিং সিস্টেমস :-

সরকারি স্বার্থ রক্ষায় দেওয়ানি মামলা পরিচালনায় কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ, তদারকি জোরদারকরণ ও বিদ্যমান সমস্যাসমূহ উত্তরণের নিমিত্ত নেত্রকোনা জেলা প্রশাসন সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সিভিল  স্যূট মনিটরিং সিস্টেম  নামে একটি অনলাইন সিস্টেম  ডেভেলপ করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

http://csms.mowrpms.com/login

জেলা প্রশাসক, নেত্রকোণা।

০1.০৪.২০২১

ফলাফলঃ

  1. দেওয়ানি মামলাগুলো নিবিড়ভাবে মনিটরিং করা সম্ভব হবে।
  2. মামলার বিবরণ, কোন অফিসে কার নিকট পেন্ডিং আছে, মামলার পরবর্তী তারিখ, মামলার রায়, আপীল, রিভিশন, উচ্চতর আদালতে দায়িত্বপ্রাপ্ত  অ্যাডভোকেট নামসহ বিস্তারিত তথ্য তাৎক্ষণিকভাবে জানা সম্ভব হবে।

-

চলমান

04.

সার্টিফিকেট মামলার অনলাইন ডাটাবেজ সিস্টেমস:-

সরকারি পাওনা আদায় আইন, ১৯১৩ অনুযায়ী বিভিন্ন সরকারি/আধা-সরকারি/স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহের অনাদায়ী অর্থ আদায়ের লক্ষ্যে সরকারি প্রক্রিয়া। সরকারি পাওনা আদায়ের জন্য সার্টিফিকেট মামলা রুজু করা হয়। সার্টিফিকেট মোকদ্দমা সংক্রান্ত ডাটাবেজ প্রস্তুত, তথ্য হালনাগাদকরণ, সার্টিফিকেট মামলা নিষ্পত্তি সহজীকরণ, খাতকের হয়রানী রোধ, নোটিশ/ওয়ারেন্ট তামিল নিশ্চিতকরণ ও সরকারি পাওনা আদায়ের গতি বেগবানকরাই “Certificate Case Management Software” তৈরির উদ্দেশ্য।

www.certificate.automateinfosys.com

 

জেলা প্রশাসক, নেত্রকোণা।

০1.০৪.২০২১

ফলাফলঃ

  1. প্রায় ২০ হাজার খাতক ও ২৫ টি দাবিদার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তিতে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে ঊঠবে।
  2. ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে দাবিদার প্রতিষ্ঠান কর্তৃক মামলা তদারকির চাপ কমবে।
  3. কর্মঘণ্টা বাচঁবে ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পাবে
  4. ওয়ারেন্ট তামিল নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষ্ণ করা যাবে। খাতকের হয়রানি কমবে।   

-

চলমান

05.

খাস জমি গুগল ম্যাপে সংযুক্তকরণ

বর্তমান সময়ে সকল খাস পুকুর এবং ভিপি সম্পত্তি বেদখল হয়ে যাচ্ছে। সে সবজায়গা সম্পর্কে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাসহ অনেক লোকজনের জানা না থাকায় বেদখল হয়ে যাচ্ছে। সে সবজায়গায় যদি সাইন বোর্ড টানানো হয় এবং গুগল ম্যাপে সংযুক্ত করা হয় তবে সহজে লোকজন তা জানতে পারবে।

 

সহকারী কমিশনার, (ভূমি), কেন্দুয়া, নেত্রকোণা।

০২.০২.২০২১

ফলাফলঃ

যে কেউ গুগল ম্যাপে প্রবেশ করে উক্ত স্থানের নাম/ নম্বর সার্চ করলে ম্যাপে উক্ত স্থান নির্দেশ করবে, এতে উক্ত সরকারী খাস ভূমি সহজে খুজে পাওয়া যাবে এবং ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা সহজে সেখানে উপস্থিত হতে ও বাস্তব অবস্থা জানতে পারবে। এতে সরকারী সম্পত্তি বেদখলের হতে থেকে রক্ষা পাবে। এতে এক দিকে যেমন সরকারী জমির সরকারী দখল থাকবে অন্যদিকে সরকারী পুকুর এবং ভিপি সম্পত্তি লীজের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব বর্তমানের তুলনায় কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে।

-

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

চলমান

06.

বাজারে তৎক্ষণাৎ চান্দিনা ভিটি(সপ লাইসেন্স) নবায়ন

চান্দিনা ভিটি  (সপ লাইসেন্সউপজেলা ভূমি অফিস থেকে প্রতি বছর নবায়ন করা হয়। এতে আবেদকারী কর্তৃক আবেদন দাখিলের পর তদন্তের জন্য ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা বরাবর প্রেরণ করতে হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে দখল সহসকল শর্ত মেনে থাকলে উক্ত ব্যক্তি পুনরায় এসে লাইসেন্স ফি জমাদিয়ে থাকেন এবং প্রায় ৭ দিন পর নবায়ন হলে পুনরায় উক্ত ব্যক্তিকে উপজেলা ভূমি অফিস থেকেন বায়নের রশিদ সংগ্রহ করতে হয়। এতে একজন ব্যক্তির সময়টাকা ও পরিদর্শন অনেক বার হয়। এছাড়া দেখা যায় একেক সময়ে একেকজন আসে বিধায় সময়ের অপচয় হয়। অনেক সময় হয়রানির স্বীকার হওয়ায় অনেক ব্যক্তি লীজ নবায়ন করে না। এ ক্ষেত্রে সহকারী কমিশনার (ভূমি), সার্ভেয়ারনাজির ও ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা বছরের ১দিন উক্ত বাজারের নথিসহ সংশ্লিষ্ট বাজারের নির্দিষ্ট স্থানে বসে যদি তৎক্ষণাৎ চান্দিনা ভিটি (সপ লাইসেন্সনবায়ন করে দেওয়া হয় তবে সকলে সহজে সেবা পাবে।

 

সহকারী কমিশনার, (ভূমি), কেন্দুয়া, নেত্রকোণা।

০২.  ০২.২০২১

ফলাফলঃ

এতে একজন ব্যক্তির সময়টাকা ও পরিদর্শন একেবারে নাই বললেই চলে। এতে সকলে আগ্রহী হবে এবং প্রতিবছর সকল চান্দিনা ভিটির লীজ নবায়ন হবে এবং সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি পাবে।

 

-

চলমান

 

 

 

 

                                                                                                                                                      

 

 

শেরপুর জেলা: 

 

ক্র. নং

উদ্ভাবনের নাম ও সংক্ষিপ্ত বিবরণ (সর্ব্বোচ্চ ২০০ শব্দ)

বাস্তবায়নকারী  দপ্তর/ সংস্থার নাম

বাস্তবায়ন শুরু/শুরুর সম্ভাব্য তারিখ

প্রত্যাশিত ফলাফল

উপকারভোগী

মন্তব্য

০১.

উদ্ভাবনের নাম: ফ্রন্ট ডেস্কে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে সেবা প্রদান।

বিবরণ: বর্তমান কোভিডকালীন পরিস্থিতিতে জনসমাগম এড়াতে জেলাপ্রশাসকের কার্যালয়ে ফ্রন্টডেস্কে একটি কম্পিউটার বসানো রয়েছে এবং তাতে একটি নির্দিষ্ট ফেসবুক আইডি (Front desk sherpur) লগইন করা আছে। ফ্রন্টডেস্কে রাখা কম্পিউটার হতে সেবা প্রত্যাশীগণ মেসেঞ্জারে ভিডিও কলের মাধ্যমে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কর্মরত কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলতে পারেন। কর্মকর্তাদের এই আইডি হতে আসা ভিডিও কল সর্বদা Response করার নির্দেশনা দেয়া আছে। এছাড়াও অন্যান্য সময়ে কার্যালয়ের বাহিরে পরিদর্শনরত কর্মকর্তাদের সাথেও সেবাপ্রত্যাশীগণ কথা বলতে পারবেন।

জেলাপ্রশাসকের কার্যালয়, শেরপুর

২০ অক্টোবর, ২০২০

সেবা প্রত্যাশীগণ কর্মকর্তাদের সাথে ভিডিও কলিংয়ের মাধ্যমে কথা বলে তাদের কাঙ্খিত সেবা গ্রহণ করতে পারেন যা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বর্তমান তারিখ পর্যন্ত প্রায় তিন শতাধিক ব্যক্তি

উদ্ভাবনী ধারণাটি রেপ্লিকেশন করা যেতে পারে।